Skip to content

ঢাকা শহরে ব্যবসার আইডিয়া? অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা

  • by

ঢাকা শহর বাংলাদেশের বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র।ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হওয়াতে এখানে যে কোন ধরনের ব্যবসার করা যায়। এখনে সব ধরনের মানুষ আছে তাঁদের কর্ম জীবন পরিচালনা করার জন্য।

ঢাকা শহরের বাজার বড় এবং ক্রেতাদের প্রয়োজনীয়তা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই ব্যবসার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা একটি চ্যালেঞ্জ।

জনসংখ্যার ঘনত্ব এবং বৈচিত্র্যময় মানুষের উপস্থিতি ব্যবসা শুরু করার জন্য চমৎকার জায়গা। যদি আপনি উদ্যোক্তা হতে চান এবং ঢাকা শহরে একটি লাভজনক ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন তবে আউডিয়া পাচ্ছেন না। এখানে আমরা এমন কিছু ইউনিক এবং কার্যকর ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব, যা বাস্তবায়নযোগ্য এবং স্থানীয় চাহিদার আছে।

আপনিও কি ঢাকা শহরে ব্যবসা জন্য ভাবিতেছেন তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য একটা গেম চেঞ্জার হতে পারে।

ঢাকা শহরে ব্যবসার আইডিয়া নতুন দের জন্য?

শুরু হক নতুনভাবে, নতুন বছর নতুন কিছু করা সবচেয়ে ভালো। ছোট ব্যবসা মানুষকে পরিবর্তন করতে সাহায্য করে থাকে।মানুষ কর্মের ফলে বড় হয় কর্ম থাকলে মানুষের অভাব দূর হয়। কর্মজীবি মানুষেরা সফল হয় নারী বা পুরুষ উভয় হতে পারে।

১. ক্লাউড কিচেন

ক্লাউড কিচেন এটি সম্পন্ন নতুন একটা কনসেপ্ট যেখানে কোনো ফিজিক্যাল রেস্তোরাঁ না খুলে শুধু অনলাইন ডেলিভারি মাধ্যমে খাবার সরবরাহ করা হয়। খাবারের চাহিদা বেশি বর্তমান সময়ে। আমরা রেস্টুরেন্টে এর খাবার খেতে পছন্দ করি, অনেক মহিলা আছে যারা রেস্টুরেন্টে পুরুষ মানুষের সাথে খাবার খেতে পছন্দ করে না তাদের জন্য বেস্ট অফশন অনলাইন থেকে ফুড ক্রয় করে খাবার খাওয়া।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

পণ্য নির্বাচন: কোন ব্যবসা শুরুর করার জন্য সবার প্রয়োজন পণ্য। এটা সঠিকভাবে চয়েস করলে ব্যবসা সফল হতে সময় বেশি লাগেন। জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন খাবার আইটেম নির্বাচন করতে হবে। আপনি যে জায়গায় এটি শুরু করবেন সেখানে ভালো মতো খুঁজ নিয়ে দেখতে হবে ওই এলেকার মানুষ কি খাবার খেতে পছন্দ করে সেটা দিয়ে শুরু করা উচিত।

লো-এন্ট্রি কস্ট: এটি শুরু করতে কস্ট বেশি লাগে না। ছোট পরিসরে শুরু করা যায়, কস্ট লাগবে সামান্য পরিমাণে। রান্না করার জন্য একটা জায়গা, এবং রান্নার জন্য সরঞ্জাম লাগবে, ভালো একজন রাধুনি লাগবে। এই সামান্য কস্ট দিয়ে শুরু করা যায়।

অনলাইন সেল: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এবং ফুড ডেলিভারি অ্যাপ ব্যবহার করে অর্ডার নেওয়া ব্যবস্থা করা। অনলাইন ছাড়া কোন গতি নেই সেল বাড়ানোর জন্য। শুধু বিক্রি করলে হবে না খাবারের কোয়ালিটি ভালো করতে হবে তাহলে রিটার্ন কাস্টমার পাওয়া সম্ভব।

কাস্টমার: অফিসের কর্মচারী, শিক্ষার্থী ব্যাচেলররা, গাড়িচালক এদেরকে টার্গেট অডিয়েন্স তৈরি করুন।

আরও পড়তে পারেন:

মাসিক আয় বলতে কি বুঝায়: কিভাবে পরিচালনা করবেন

রেমিট্যান্স মানে কি? প্রবাসী আয়ের অর্থনীতি

বাংলাদেশ সরকারের আয়ের প্রধান উৎস কি

ক্ষুদ্র ব্যবসার তালিকা: বাংলাদেশে শুরু করার সেরা ব্যবসার আইডিয়া

বাৎসরিক আয় বলতে কী বোঝায়?বার্ষিক আয় কেন প্রয়োজন?

২. শিশু সেবা কেন্দ্র (Daycare Center)

ঢাকাশহরে বসবাস করতে হলে স্বামী স্ত্রী একসাথে কাজ করতে হয় লোকে বলে।
স্বামী-স্ত্রী একসাথে কাজ না করলে জীবনযাপন করা কষ্টকর। স্ত্রী ও কাজে চলে গেলে বাচ্চা কে সামলাবে একটু ভাবুন তো। অনেক বাবা-মা চাই তার সন্তান যেন ভালো থাকে চাকরির পাশাপাশি।

কর্মজীবী মা-বাবারা সন্তানের জন্য নিরাপদ একটি জায়গা খোঁজেন যাতে সন্তান ভালো মতো থাকতে পারে। এটি একটা ইউনিক ভালো ব্যবসা হতে পারে। যদি সঠিকভাবে করতে পারলে এসব, বাচ্চা সামলানো কঠিন কাজ না, যদি বাচ্চা সামলাতে না পারেন তাহলে এই ব্যবসা করা সম্ভব না।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

লোকেশন: একটি আবাসিক এলাকা দিবাযত্ন কেন্দ্র চালু করুন। ভালো পরিবেশ খুঁজে তৈরি করতে হবে শিশু সেবা কেন্দ্র। এই ব্যবসা জন্য বেশ কিছু ইনভেস্ট মেন্ট প্রয়োজন আছে। ভালো লোকেশন সাথে সাথে বাচ্চাদের খেলার জন্য প্রয়েজনিয় সরঞ্জাম লাগবে এবং খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চারা যেন জগড়া না করে।

সেবা: নিরাপদ পরিবেশ, খাবারের ব্যবস্থা এবং বাচ্চাদের জন্য শিক্ষামূলক খেলনা ও কার্যক্রম সরবরাহ করা। এমন পরিবেশ তৈরি করতে না পারলে এই ব্যবসা করা সম্ভব না। বেশ কিছু কর্মি প্রয়োজন এই ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য, ভালো ব্যবসা যদি করা যায় প্রতিমাসে বেশ উপার্জন করা সম্ভব।

কাস্টমার: ক্লাইন্ট খোঁজা গুরুত্বপূর্ণ। ক্লায়েন্ট হবে সে সব নারী যারা চাকরিজীবী। স্বামী স্ত্রী একসাথে চাকরি করে এমন গ্রহক খুজতে হবে। এসব ক্লায়েন্ট আপনার কাছে ১০০% সেবা নিবে যদি আপনার সার্ভিস কোয়ালিটি হয় তাহলে। একজন বাচ্চার জন্য আপনারা ৮-১০ হাজার টাকা পযন্ত নিতে পারেন এই সেবা কেন্দ্র থেকে।

অভিভাবকদের আস্থা অর্জন করুন। বাচ্চাদের শুধু দেখাশোনা না, বাচ্চাদের থাকার ব্যবস্থা খেলার, পড়ার, খওয়ার এবং বিশ্রামের ব্যবস্থা করা খুবই উপযোগী। মা বাবাকে সপ্তাহিক সিসিটিভি এবং ডেইলি রিপোর্টের ব্যবস্থা রাখুন দেখবেন গ্রাহক আপনার কাছে থাকবে।

৩. ই-কমার্স ড্রপশিপিং

এই ব্যবসা করার জন্য সবচেয়ে ভালো দক্ষ্যতা অর্জন করা প্রয়োজন।ড্রপশিপিং এমন একটি মডেল যেখানে আপনি পণ্য বিক্রি করবেন, তবে স্টক করার দরকার নেই। এটি হলো প্রডাক্ট স্টকে না রেখে ও অন্য জনের কাছে বিক্রি করার নামই হলো ড্রপশিপিং।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

মার্কেট রিসার্চ: কোন পণ্যের চাহিদা বেশি, তা গবেষণা করুন। এটা করতে বেশ কিছুদিন। এটি শুধু ঢাকার মধ্যে সীমাবদ্ধতা থাকবে না। সারা দেশে থাকবে এর চাহিদা। ভালো মতো মার্কেট রিসার্চ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।মার্কেট রিসার্চ করতে পারলে আপনার ব্যবসা হবে রমা ধমকা।

ই-কমার্স ড্রপশিপিং

সরবরাহকারী: দারাজ বা AliExpress হতে পারে বেস্ট সরবরহকারি। এদের থেকে যদি নিতে না পারেন তাহলে স্থানীয় বাজার থেকেও পণ্য নিতে পারেন।

ওয়েবসাইট: নিজস্ব মার্কেটপ্লেসে তৈরি করতে পারেন ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে। মার্কেটিং যদি ভালো হয় এই ব্যবসা গ্রোথ হতে সময় বেশি লাগে না। ফেসবুক মার্কেটপ্লেসকে ব্যবহার করে বিক্রি শুরু করা যায়।

ডেলিভারি দেওয়া সহজ করুন। পণ্য যত আর্লি ডেলিভারি হবে ততই কাস্টমার খুশি হবে। ঢাকার ভিতরে হলে ২৪ ঘন্টা মধ্যে ডেলিভারি দিয়ে দিন। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য ডেলিভারি দিন।

৪. ইন্ডোর প্ল্যান্ট বিজনেস

ইন্ডোর প্ল্যান্ট শুধুমাত্র ঘর সাজানোর জন্য ব্যবহৃত হয় না। এটি মূলত মানসিক স্বাস্থ্য ও বায়ু পরিশোধনের জন্যও জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সব চাইনিজ প্ল্যান্ট নিয়ে এসে শুরু করা যায়।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

পণ্য: সাপল্যান্ট, ক্যাকটাস, মানি প্ল্যান্ট ইত্যাদি। সুন্দর পট এবং ইকো-ফ্রেন্ডলি সার বিক্রি করুন। ভালো কোয়ালিটি পণ্য আনার ব্যবস্তা করুনঃ।

অনলাইন মার্কেটিং: ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক ব্যবহার করে পণ্য সম্পর্কে মানুষকে জানানো। নতুন ব্যবসার জন্য ফেসবুক হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা মাধ্যম।

সাপোর্ট: কিভাবে গাছের যত্ন নিতে হয়, তা শেখানোর জন্য একটি ভিডিও সিরিজ তৈরি করুন। রেগুলার ভিডিও ফেসবুকে দিন তাহলে কাস্টমারদের চাহিদা থাকবে। ফ্রিতে মার্কেটিং ও হয়ে যাবে।

৫. মোবাইল ফোন সার্ভিসিং সেন্টার

মোবাইল ফোন একটি প্রয়োজনীয় পণ্য। তাই এটি মেরামত করার জন্য একটি ভালো সেবা কেন্দ্র সবসময় প্রয়োজন। ঢাকা শহরের জন্য সবচেয়ে ভালো একটা পজিশনে দোকান নিয়ে শুরু করা উচিত। ভালো পজিশন ফেলে তাড়াতাড়ি আয় করা সম্ভব।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

লোকেশন: একটি ব্যস্ত এলাকা বা মার্কেটে দোকান নিন। ভালো লোকেশন মানে হলো ভালো আয়। আয় হবে যদি ভালো লোকেশন এর সাথে ভালো সার্ভিস দেওয়া যায় তাহলে।

সেবা: ডিসপ্লে রিপ্লেসমেন্ট, ব্যাটারি চেঞ্জ, সফটওয়্যার আপডেট, মোবাইল কভার, হেডফোন, ব্লুটুথ ইত্যাদি।

মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়ায় রিভিউ পোস্ট করুন এবং কাস্টমারদের মতামত সংগ্রহ করুন। ফেসবুক হলো তাড়াতাড়ি গ্রো- করার একমাত্র কৌশল। এই ব্যবসার জন্য ভালো ইনভেস্ট প্রয়োজন। সবার আগে কাজ শিখতে হবে তারপরে ইনভেস্ট নিয়ে ব্যবসায় নামতে হবে।

৬. হোম টিউটরিং সার্ভিস:

পড়াশোনা এখন ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।ঢাকার মতো জায়গায় এই ব্যবসা হবে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। শহরের অলিগলিতে টিউটর বেশি।প্রাইভেট টিউশনি ঢাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয়।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

বিষয় নির্ধারণ: গণিত, ইংরেজি, বিজ্ঞানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের জন্য টিউটর নিয়োগ করুন। গণিত হলো আমাদের পরিবেশে এর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট। ভালো ম্যাথের ছাত্র টিউটর হিসাবে নিয়োগ দিন।

এইসব বিষয় এর চাহিদা থাকবে সারাক্ষণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নিয়োগ দিন বিভিন্ন বিষয়ে এর উপর।তাহলে আপনার জন্য ছাত্রের অভাব হবে না।

মার্কেটিং: ফেসবুক গ্রুপ, লোকাল বিজ্ঞাপন, নিজের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে প্রচারণা চালান। ইউটিউবে ভিডিও রেকর্ড করে আয় করা সহজ। অনলাইন আয় হবে এবং মার্কেটিং হবে।

বিশেষায়িত কোর্স: এক্সাম প্রিপারেশন এর জন্য বিশেষ কোর্স করতে পারেন। ইউনিক স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স যোগ করুন যাতে বাবা-মায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়।ভালো একটা মিডিয়াম রুম ভাড়া নিতে হবে, একটা ভালো ক্যামেরা, টেবিল চেয়ারের ব্যবস্থা করতে হবে। এসব দিয়ে আপাতত শুরু করতে পারেন।

৭. রিসাইক্লিং ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট

এই ব্যবসা হয়তো দেখতে খারাপ লাগবে,বোতল সংগ্রহ করা নালা বা অন্যন্ জায়গা থেকে এই বোতল রিসাইকল করে প্লাস্টিকে পরিণত করা।ঢাকার পরিবেশ দূষণ রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হতে পারে। পরিবেশের কে সুন্দর রাখার সাথে সাথে নিজের উন্নয়ন ও সম্ভব।

শুরু করতে যা প্রয়োজন:

বর্জ্য সংগ্রহ: রিসাইক্লেবল প্লাস্টিক, কাগজ, ইলেকট্রনিক বর্জ্য সংগ্রহ করুন। এই সংগ্রহ করা জিনিস রিসাইকল এর যন্ত্রপাতিতে ব্যবহার করে কাজ শুরু করা।প্রক্রিয়াকরণ এই বর্জ্য রিসাইক্লিং প্ল্যান্টে পাঠান।

বিক্রয়: পুনর্ব্যবহৃত পণ্য বিক্রি করুন। এগুলো চীনা মার্কেটে বেশ চাহিদা আছে। প্লাস্টিক বা কাগজ রিসাইকল করে এগুলো আবার পুনরায় ব্যবহার করা যায়।

৮. স্মার্ট হোম সলিউশন সার্ভিস

স্মার্ট ডিভাইস ইনস্টল করার সেবা একটি উদীয়মান চাহিদা। যে কোন সার্ভিস বাসায় গিয়ে করে দেওয়া যাবে এমন সলিউশন সার্ভিস চালু করুন।

মনে করুন বাড়িতে পানির নল খারাপ হয়েছে, এই নল ঠিক করে দেওয়ার মতো ভালো সার্ভিস দেওয়া এটা খুবই ভালো উদ্দ্যেগ। শুধু পানির নল না, বাড়ির যে কোন ইলেকট্যািকাল পণ্য নষ্ট হলে এগুলো ঠিক করে দেওয়ার মতো সার্ভিস দেওয়ার মতো Availability থাকতে হবে।

শুরু করতে যা লাগবে:

সেবা: স্মার্ট লাইট, স্মার্ট লক, সিকিউরিটি সিস্টেম নষ্ট হলে ঠিক করে দেওয়া। একটা বাড়িতে যা যা লাগে সব ধরনের সার্ভিস দেওয়া।

ক্লায়েন্ট: নতুন অ্যাপার্টমেন্ট, অফিস, ভিলা মালিক এগুলো হতে পারে আপনার ক্লায়েন্ট ।

মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়ায় কাজ নিয়ে ভিডিও দিলে এগুলো মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্য পাবে।বিভন্ন বাড়িতে গিয়ে সে সমস্যা সমাধানের ভিডিও করে এগুলো সোশাল মিডিয়ায় রিভিউ আকারে শেয়ার করুন শেয়ার করুন।

সর্বশেষ,

এখানে অনেক নতুন নতুন ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করা হয়েছে যা ঢাকা শহরে জন্য বেশ উপযোগী ব্যবসা।এই আইডিয়া গুলো বাজার গবেষণা, ঢাকার বাস্তব পরিস্থিতি, এবং স্থানীয় ব্যবসায়িক চাহিদার উপর ভিত্তি করে তৈরি। এগুলো ইউনিক এবং আপনার ব্যবসার জন্য সাহায্যে হতে পারে।

যে কোন ব্যবসা করা যায়। ব্যবসা করলে ভবিষ্যতে উদ্যক্তা তৈরি করা সম্ভব।আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না এবং এই পোস্টটি শেয়ার করুন যদি এটি উপকারী মনে হয়।আমাদের টেলিগ্রাম জয়েন করতে ভুলবেন না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *